বিশ্বনাথ(সিলেট)প্রতিনিধি:
লালাবাজার বাসিয়া নদীর উপর নতুন ব্রীজের ভিত্তিপ্রস্তুর স্হাপন ও সিলেট ৩নং সংসদীয় আসনের সংসদ সদস্য জননেতা হাবিবুর রহমান হাবিবকে নাগরিক সংবর্ধণা প্রদান উপলক্ষ্যে গতকাল ২৩ অক্টোবর সোমবার সন্ধ্যায় লালাবাজার ওয়ারিছ আলী রাইছমিলের উঠানে লালাবাজার বাসিয়া ব্রীজ বাস্তবায়ন কমিটির আহবায়ক আলহাজ্ব ফারুক আহমদের সভাপতিত্বে এবং ব্রীজ বাস্তবায়ন কমিটির ভারপ্রাপ্ত সদস্য সচিব সিতার মিয়ার সঞ্চালনায়, তেতলী, অলংকারি ও লালাবাজার ইউনিয়নের অধিবাসীদেরকে নিয়ে এক মতবিনিময় ও পরার্মশ সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে।
এতে জনপ্রতিনিধি, রাজনীতিবিদ, ব্যবসায়ি, সালিস ব্যক্তিজন, ও ইউনিয়ন গুলোর একাধিক বিশিষ্টজনেরা বক্তব্য রাখেন এবং একাধিক বিশিষ্টজনেরা এতে উপস্হিত ছিলেন।
জানাগেছে লালাবাজার বাসিয়া নদীর উপর নতুন ব্রীজ স্হাপনের জন্য বিগত দিনে আরো দুইবার সরকারের সংলিস্ট দফতর থেকে টেন্ডার প্রদান করা হয়েছিল। কিন্তু যে কোনো কারণে টেন্ডারকৃত টাকা গুলো ফেরত চলেযায় সরকারের ওই সংলিস্ট দফতরে!
এলাকার কিছু সচেতন ব্যক্তিবর্গ থেকে জানায়ায়, ব্রীজটি বাস্তবায়নে আগের মত যেন টেন্ডারকৃত টাকা গুলো আর ফেরত না যায়! এবং কোনো রাজনৈতিক মারপ্যাঁচ যেন প্রকৃত পক্ষে এখানে না থাকে এবার।
এলাকার অনেকে বলেন, জননেতা এমপি হাবিবুর রহমান তিনি নির্বাচিত হওয়ারপর ব্রীজটির ভিত্তিপ্রস্তরের জন্য তিনি একাধিক সময় ও তারিখও ঘোষণা করেছিলেন অতীতে!
কিন্তু জননেতা এমপি হাবিবুর রহমানের অতীতের ওই সব তারিখ ও সময় ঠিক থাকে নাই তখন! এবারও কি এমন হবে এই সংশয় রয়েছে এলাকার অনেক লোকজনদের মধ্যে!
অন্যদিকে এমপি হাবিবুর রহমানের এই ব্রীজটি বাস্তবায়নের জন্য তাঁর নির্বাচনী একটা ওয়াদাও ছিল অত্র অঞ্চলের অধিবাসীদের সাথে এবং অত্র এলাকার মানুষ তাকে দলমত নির্বিশেষে ভোটও দিয়েছিল বলে জানাগেছে বিভিন্ন মাধ্যমে।
এলাকার কিছু ভিজ্ঞ ও দক্ষ লোকজনেরা জানান,
এই ব্রীজ যদি সত্যিকার অর্থে বাস্তবায়িত হতে হয় তাহলে তেললী, অলংকারি ও লালাবাজার ইউনিয়নের অধিবাসীদেরকে নিস্বার্থ ভাবে ঐক্যবদ্ধ হতে হবে এবং অনেকের অনেক স্বার্থ পরিত্যাগ করতে হবে।
অত্র অঞ্চলের অধিবাসীদের দীর্ঘ দিনের প্রাণের দাবী হচ্ছে লালাবাজারের বাসিয়া নদীর উপর নতুন ব্রীজ বাস্তবায়ন। বর্তমানে জননেতা এমপি হাবিবুর রহমানের মাধ্যমেই এই দাবী বাস্তবায়িত হবে বলে অত্র এলাকার অধিবাসীরা অধির আগ্রহে বসে আছে।