1. admin@asianexpress24.com : admin :
  2. asianexpress2420@gmail.com : shaista Miah : shaista Miah
বৃহস্পতিবার, ১৭ এপ্রিল ২০২৫, ১১:৫৮ অপরাহ্ন
শিরোনাম
বিশ্বনাথে সাকিব কল্যাণ ট্রাস্টের ঢেউটিন বিতরণ হাতীবান্ধা সীমান্তে বিএস*এফে*র গু*লিতে যুবকের মৃ*ত্যু নিয়ে ধুম্র*জাল দশম জন্মদিনে সোহানী আহমদ আলীজা লোহাগড়ায় বিনামুল্যে বীজ ও রাসায়নিক সার বিতরণের উদ্ধোধন কালবৈশাখী ঝড়ে ফুলবাড়ীতে গাছ চাপায় এক নারী নিহ*ত গণহ*ত্যার প্রতি+বাদে বিশ্বনাথে মার্চ ফর গা*জা ও প্রতি*বাদ সভা অনুষ্ঠিত উদ্বোধন হলো বুড়িমারীতে আপডেট ডায়াগনস্টিক সেন্টার নরসিংদীতে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে পল্লী বিদ্যুতের লাইনম্যান নিহ*ত নরসিংদীতে জমি দখ*লের চেষ্টায় বাড়িঘরের হাম*লা-ভাঙচুর ফুলবাড়ীতে এসএসসি ও সমমান পরীক্ষায় ৩১ জন শিক্ষার্থী অনুপস্থিত ফেসবুকে সম্মানী ব্যক্তিদের টার্গেট করে আপত্তিকর, অ*শ্লীল পোস্ট করায় স্কুল শিক্ষিকা বহি*ষ্কার বিশ্বনাথের ‘খাজাঞ্চী একাডেমী’তে প্রবাসী সংবর্ধনা ও মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত শ্যামনগর উপকূলীয় প্রেসক্লাবের নতুন ভবন নির্মাণ কাজের ভিত্তি প্রস্তর স্থাপন নরসিংদীতে অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ করলো রেলওয়ে কর্তৃপক্ষ গাজায় গণহত্যার প্রতিবাদে কোম্পানীগঞ্জে সচেতন মুসলিম সমাজের বিক্ষোভ মিছিল

রাজাপুরে জরাজীর্ণ ভবনের একটি কক্ষে ছয় শ্রেনীর পাঠদান

  • Update Time : বৃহস্পতিবার, ৭ অক্টোবর, ২০২১
  • ৫৪৪ Time View

মো. নাঈম ঝালকাঠি প্রতিনিধিঃ ঝালকাঠির রাজাপুর উপজেলার ৯১নং পশ্চিম রাজাপুর ইসলামিয়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে জরাজীর্ণ ভবনে চলছে কোমলমতি শিশু শিক্ষার্থীদের পাঠদান।

বিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ ও স্থানীয়দের থেকে জানাগেছে, ১৯৯৪-৯৫ অর্থ বছরে তিন কক্ষের এই ভবনটি নির্মিত হয়। কয়েক বছর পূর্বেই ভবনটি ব্যবহারের অনুপযোগী হয়ে পড়েছে। স্কুলের ক্লাসরুম সংকট থাকায় বাধ্য হয়ে তিনটি কক্ষের একটিতে ঝুঁকি নিয়ে শিশুদের পাঠদান কার্যক্রম চালিয়ে যাচ্ছে স্কুল কর্তৃপক্ষ।

স্কুলে প্রাক-প্রাথমিক থেকে পঞ্চম শ্রেনী পর্যন্ত ছয় শ্রেনীর পাঠ দান জরাজীর্ণ ভবনের একটি কক্ষসহ পাশের একটি ভবন চলে। ঐ ভবন থেকেও বর্ষা কালে পানি পড়ে। তিন কক্ষ বিশিষ্ট জরাজীর্ণ ঐ ভবনের দেয়ালের পলেস্তারা খসে পড়েছে। ভবনের প্রতিটি পিলার ফেটে ভিতরের লোহার রড বের হয়ে গেছে। সিলিং এর পলেস্তার খসে পরে লোহার রড বের হওয়াসহ বর্ষা মৌসুমে ছাদ থেকে সমানে পানি পড়তে থাকে।

দরজা-জানালা অনেক আগেই খসে পড়েছে। এখন যে কোন সময় ভবনটি ধসে পড়তে পারে। এতে শিক্ষক-শিক্ষার্থী, অভিভাবকরা সব সময় আতঙ্কে থাকে। ফলে শিক্ষার্থীদের পাঠদান কার্যক্রম ব্যাহত হচ্ছে। বর্তমানে অভিভাবকরা তাদের বাচ্চাদের স্কুলে পাঠাতে ভয় পাচ্ছেন। এ কারনে স্কুলে শিক্ষার্থীর উপস্থিতির সংখ্যাও কমে যাচ্ছে।

বিদ্যালয়ের কোমলমতি শিশু শিক্ষার্থী আসিফ, জুনিয়া, মুন্নি, জামিলা জানায়, স্কুলের ভাঙ্গা রুমে ক্লাস করতে ভয় হয়। এ কারনে অনেক সময় স্কুলে আসিনা।

শিক্ষার্থীদের অভিভাবক জানায়, স্কুলের যে অবস্থা যে কোন সময় ভেঙ্গে পরতে পারে। এ কারনে বাচ্চাদের স্কুলে পাঠিয়ে আতঙ্কে থাকতে হয়। তাই বাধ্য হয়ে মাঝে মাঝে বাচ্চাদের স্কুলে যেতে বারণ করি।

বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক মো. নজরুল ইসলাম চাঁন বলেন, ভবনটি যে কোন মূহুর্তে ভেঙ্গে পড়তে পারে। যার কারনে শিক্ষক, অভিভাবক, শিক্ষার্থীরা আতঙ্কে রয়েছে। এখন অভিভাবকরা আর তাদের বাচ্চাদের স্কুলে পাঠাতে চায়না। এখন দ্রুত সংস্কারসহ নতুন ভবনের দাবী জানায় কর্তৃপক্ষের কাছে।

উপজেলা প্রাথমিক শিক্ষা কর্মকর্তা মো. মুনিবুর রহমান বলেন, ঐ বিদ্যালয় সম্পর্কে আমাকে কেউ জানায়নি। বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষককে ডেকে বিষয়টি জানার চেষ্টা করছি।

Please Share This Post in Your Social Media

More News Of This Category
© স্বর্বস্বত্ব সংরক্ষিত। এই ওয়েবসাইটের লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।
Theme Customized By BreakingNews