ফাতেমা খানম মৌ নড়াইল থেকে
নড়াইলে থানায় জিডি করে বিপাকে একটি অসহায় পরিবার। জিডি করেই চরম নিরাপত্তা হীনতায় ভুগছে পরিবারটি। ঘটনাটি ঘটেছে নড়াইল সদর উপজেলার বিছালী ইউনিয়নে। ভুক্তভোগী পরিবার সুত্রে যানা গেছে, ১২ নং বিছালী ইউনিয়নের আড়পাড়া মির্জাপুর গ্রামের মোঃ মোকারেম হোসেন সর্দার, তিনি গত ৩০ নভেম্বর নড়াইল সদর ধানায় একটি জিডি করেন। যার নং ২০৯২।
জিডিতে উলেখ থাকে এক জন অজানা লোক পুলিশ পরিচয় দিয়ে যার (০১৭৬১৩৫৮২৭১ এবং ০১৭৪৬১৭২৮৬৯) এই নাম্বারে মোবাইলে ফোন করে ১ম পর্যায়ে ১০ হাজার এবং পরবর্তী সময়ে ২ লাখ টাকা চাঁদ দাবি করেন। বিষয়টি নিয়ে নিরুপায় হয়ে তিনি সদর থানায় সাধারণ ডায়েরি করেন। পরবর্তিতে এই জিডির সুত্র ধরে মাদক ব্যাবসায়ী ইমরান তার বাহিনী নিয়ে মোকারেম সর্দারের বাড়িতে গিয়ে প্রান নাশের হুমকি দেয়। তার পরিপ্রেক্ষিতে
প্রাননাশের ভয়ে আইনের প্রতি শ্রদ্ধা শীল হয়ে আমলী আদালতে মামলা করেন। যার আসামি করা হয় মির্জাপুর গ্রামের চিন্তিত সন্ত্রাস , চাঁদাবাজ, মাদক ব্যাবসায়ী, প্রতারক হত্যা সহ একাধিক মামলার আসামি নড়াইল সদর উপজেলার বিছালী ইউনিয়নের মির্জাপুর গ্রামের স্যাকলাইন মুন্সীর ( জিন্না) ছেলে ইমরান মুন্সি ও তার সহযোগী সন্ত্রাসী আল ফয়সাল, জাহেদ মুন্সির নামে। এ ঘটনায় আদালত সম্মুখে ১০৭ ধারায় নিজেদের অপরাধ শিকার করে মুশলিকা প্রদান করে। আজ ( ২৯ডিসেম্বর) দুপুরে ১০৭ ধারার বাদি মোঃ নিছারত সর্দারকে পথিমধ্যে প্রান নাশের জন্য হুমকি দেয়। এবং চিহ্নিত সন্ত্রাসী অস্ত্র বাজ ইমরান নিছারত সর্দার ও তার বড় ভাইয়ের ছেলে রাসুল সর্দারকে উপস্থিত জনসম্মুখে হুমকি দেয় যে, ইমরান মুন্সি বিরাট এক সন্ত্রাস বাহিনী নড়াইল জেলায় রয়েছে উক্ত বাহিনী দিয়ে নড়াইল জেলার কাড়ার বিল নামক স্থানে হত্যা করিয়া লাশ গুম করিয়া ফেলবে। উলেখ্য ইমরান মুন্সি বলে আমার পকেটে দেখ কি আছে? এক চাপ দেব এ পাশ থেকে পাশ করে দেব। এলাকাবাসীর মুখে গুঞ্জন উঠেছে ইমরান মুন্সির নিকট কয় একটি অবৈধ অস্ত্র রয়েছে। এ বিষয়ে ভুক্তভোগী পরিবার তার নিরাপত্তার জন্য আইনগত ব্যবস্থা গ্রহনের দাবি জানিয়েছে।