মির্জা মাহামুদ হোসেন রন্টু নড়াইলঃ নড়াইল তালতলা পল্লি বিদ্যুৎ অফিসারের বিরুদ্ধে সীমাহীন অনিয়ম দূর্নীতি,অনিয়ম,সেচ্ছাচারিতা ও ঘূষ বানিজ্যের অভিযোগ উঠেছে । যানা গেছে তাল তলা পল্লি বিদ্যুৎ অফিসার আবুু আনাস মোঃ নাসের যোগদানের পর থেকে বিদ্যুৎ অফিস দূর্ণীতির আতব ঘরে পরিনত হয়েছে। তাদের ঘুষের কিস্তি নিয়মিত পরিশোধ করতে না পারায় চরম বিপাকে পড়েছেন সদরের এক গরুর খামারি। যানা গেছে নড়াইল সদর উপজেলার মুলিয়া ইউনিয়নের ইচড়বাহা গ্রামের সুব্রত বিশ্বাস এক জন গরুর খামারি।
বানিজ্যিক ভাবে তিনি বড় খামার করে গরু পালন করেন। খামারে ৪০ টির ও অধিক পরিমাণে গুরু করেছে। এই গরুর খামারে পল্লি বিদ্যুৎ অফিসার প্রতিমাসে মাসোয়ারা নিয়ে বানিজ্যিক বিদ্যুৎ মিটার আবাসিক মিটারে প্রদান করেছেন। এখানে খামারি গরুকে নিয়মিত ফ্যানের বাতাস, মোটর দিয়ে পানি ব্যবহার করে পরিষ্কার করা সহ বিদ্যুৎএর গুরুত্বপূর্ণ ব্যবহার রয়েছে । সম্প্রতি করোনা মহামারিতে খামারি সুব্রত টাকা উপার্জন না করতে পারায় ঘুসের কিস্তি সঠিক সময়ে দিতে দিতে পারিনি। এহেন পরিস্থিতিতে পল্লি বিদ্যুৎ অফিসার নির্দেশনায় বিদ্যুৎ সংযোগকারী খামারের বিদ্যুৎ সংযোগ কেটে দেয়। সংযোগ কেটে দেওয়ায় চরম বিপাকে পড়েছেন খামারি। বিদ্যুৎ না থাকায় কেটি কোটি টাকার গুরু নিয়ে সংশয়ে আছে তিনি। গামার পরিষ্কার, গরু গায়ে বাতাস, লাইট ব্যবস্থা সব মিলিয়ে চরম দুঃচিন্তায় ভূগছেন। ক্ষতিগ্রস্ত খামারি সুব্রত বিশ্বাস বলেন, ঘুষ গ্রহণ করে পল্লি বিদ্যুৎ অফিসাসার বিদ্যুৎ বিল কম আসবে মর্মে আমাকে বুঝিয়ে টাকা নিয়ে অবৈধ ভাবে আবাসিক মিটার প্রদান করেন। আমি প্রতিমাসে লাইনম্যানকে নগত অর্থ ঘুষ প্রদান করি। কিন্তু করোনায় কয় মাস ঘুষ দিতে না পারায় আমার বিদ্যুৎ সংযোগ বিছিন্ন করেছেন। আমার বিদ্যুৎ সংযোগ বিছিন্ন করার আগে আমাকে কোন নোটিশ প্রদান করেনি। আমি এর প্রতিকার চাই।
এ বিষয়ে নড়াইল তালতলা পল্লি বিদ্যুৎ ডেপুটি জেনারেল মেনেজার আবু আনাস মোঃ নাসের বলেন , আমি আগে জানতাম না ওটা আবাসিক মিটার। এখন জানতে পেরে কেটে দিয়েছি। আমার এ সব কাটতে নোটিশ লাগে না।