রিপন, নবীগঞ্জ প্রতিনিধিঃ” তরুন নিয়ে গড়ব দেশ..বিশ্ব দেখবে বাংলাদেশ” এই লক্ষ্য কে সামনে রেখে ” তারুণ্যের চোখে স্বদেশ ” সামাজিক সংগঠনের কার্যক্রম শুরু হয়েছে। চীনা দার্শনিক কনফুসিয়াসের একটি মহামূল্যবান উক্তি ছিল ” He Who Wished Secure The Good for others, Has Already Secured His OWn ” যে ব্যক্তি অন্যের কল্যাণের ইচ্ছা পোষন করে সে ব্যক্তি প্রকৃতপক্ষে নিজের কল্যান নিশ্চিত করে। এই সামাজিক সংগঠনটি গড়ে তুলা হয়েছে তরুণদের ও সমাজের সব মানুষের মধ্যে ইতিবাচক গুনাবলি তৈরি করার জন্য। তরুণদের মধ্যে নেতৃত্বের গুনাবলি তৈরি করা। যাতে তারা সমাজ ও রাষ্ট্রের প্রতি দায়িত্বশীল হয়ে উঠে। সমাজে তখনই বিশৃঙ্খলা ও অনাকাঙ্ক্ষিত পরিবেশের তৈরি হয় যখন ব্যক্তির সাথে সমাজের বন্ধনে দুর্বলতার মনোভাব দেখা যায়। আর এই ব্যক্তির সাথে সমাজের বন্ধন দৃঢ় করার জন্য কাজ করে যাবে সামাজিক সংগঠনটি৷ সবার মধ্যে ভ্রাতৃত্বের বন্ধন তৈরি করার জন্য কাজ করে যাবে “তারুণ্যের চোখে স্বদেশ ” সামাজিক সংগঠনটি। সমাজের নানা ধরনের অপরাধ মূলক কর্মকাণ্ড নির্মূল করাই হবে সংগঠনের সদস্যদের লক্ষ্য। সংগঠনের নানা ধরনের কার্যক্রম রয়েছে, ১) আর্ত মানবতার সেবায় কাজ করা। ২) শিক্ষার্থীদের মেধা বিকাশের জন্য নানা ধরনের শিক্ষা মূলক অনুষ্ঠানের অয়োজন করা। ৩) অসহায় মানুষের পাশে দাড়ানো
৪) গরীব, অসহায় ও মেধাবী শিক্ষার্থীদের সাহায্য করা ৫) সমাজের অপরাধ- মূলক কর্মকাণ্ড নির্মূল করা ৬) বাল্যবিবাহ, যৈাতুক প্রথা রোধ , কিশোর অপরাধ দমন করা, শিশুশ্রম নিরসনের লক্ষ্য কাজ কার। সমাজে সুস্থ – সংস্কৃতির বিকাশ গঠানোর লক্ষ্য কাজ করবে সংগঠনটি৷ কারন মানুষ, মানুষে যে অসুহিষ্ণতা, অস্হিরতা সামাজিক অবক্ষয় দেখা যায় এগুলো দূর করতে হলে সমাজে সুস্থ সংস্কৃতির বিকাশ ঘটানোর দরকার। তারা সমাজে শিক্ষা বিস্তারের লক্ষ্য কাজ করে যাবে, সমাজের শিক্ষার উন্নয়ন না হলে তরুণ সমাজ অনেক পিচিয়ে পড়বে। একটি শিক্ষা মূলক কথা আছে ” আকাশ আমায় শিক্ষা দিল উদার হতে ভাইরে, কর্মী হওয়ার মন্ত্র আমি বায়ূর কাজে পাইরে” এজন্য শিক্ষার্থীদের উচিত সামাজিক সংগঠনে সেবামূলক কাজে অংশগ্রহণ করা একথাটি সংগঠনের সদস্যরা আশাবাদ ব্যক্ত রাখেন। “তরুণ নিয়ে গড়ব দেশ, বিশ্ব দেখবে বাংলাদেশ ” এই লক্ষ্য কে সামনে রেখেই তারুণ্যের চোখে স্বদেশ.. সামাজিক সংগঠনটির কার্যক্রম শুর হয়েছে।