ফারুক আহমদ, বিশেষ প্রতিনিধি: সিএনজি চালিত অটোরিক্সায় নিরাপত্তা গ্রীল সংযোজনের সিদ্ধান্ত স্থায়ীভাবে স্থগিত, সিলেট মেট্রোপলিটন এলাকাসহ সিলেটের সকল উপজেলায় চলাচলরত ব্যাটারী চালিত রিক্সা, মটরবাইক, অটোবাইক, টমটম, মিশুক ও প্রাইভেট গাড়ী দ্বারা যাত্রী পরিবহন বন্ধ, সিলেট-ঢাকা মহাসড়কের মেট্রোপলিটন এলাকা পর্যন্ত সিএনজি চালিত অটোরিক্সার চলাচলের সুযোগ, সিলেট জেলা ও মেট্রো আর টিসিতে সিএনজি চালিত অটোরিক্সা শ্রমিক প্রতিনিধি নিয়োগ, ঢালাওভাবে সিএনজি চালিত অটোরিক্সা বে-আইনী বিক্রি ও শো-রুম বন্ধ এবং বিক্রিত সিএনজি চালিত অটোরিক্সা রেজিষ্ট্রেশন ফি প্রদানকারীদের রেজিষ্ট্রেশন অবিলম্বে দেয়া ও ড্রাইভিং লাইসেন্স সহ ট্যাক্স, ফিটনেস রোড পারমিট ইস্যূ ও নবায়নে সকল প্রকার হয়রানি বন্ধ করা, সিএনজি অটোরিক্সা দ্বারা সরকারি ডিউটি পালনকালে শ্রমিকদের খোরাকি দেয়ার দাবিতে বিক্ষোভ মিছিল শেষে সমাবেশ অনুষ্টিত হয়েছে।
শ্রমিকরা এসময় বলেন পাঁচ দফা দাবি আমাদের প্রানের দাবি, এ দাবি না মানা পর্যন্ত আমরা রাজ পথ ছাড়বো না, আমাদের দাবী সরকারের বিরুদ্ধাচারণ নয় অতএব মাননীয় প্রধানমন্ত্রী যেন আমাদের খেটে খাওয়া শ্রমিকদের দাবি মেনে নেন।
মঙ্গলবার ২২ ডিসেম্বর বিকাল ৪.৩০ মিনিটের সময় সিলেটের বিশ্বনাথে সিএনজি চালিত শ্রমিক ঐক্য জোট রেজি:নং -৭০৭ এর উদ্যোগে বিশ্বনাথ লামাকাজী বাজার পয়েন্টে এ সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়।
লামাকাজী উপ পরিষদ ৭০৭ শাখার ব্যানারে আয়োজিত বিক্ষোভ মিছিলটি উপ পরিষদ অফিস থেকে শুরু হয়ে স্হানীয় রোড প্রদক্ষিন শেষে বাস পয়েন্টে এসে সমাবেশে মিলিত হয়।
উপ-পরিষদ রেজি:নং-৭০৭ শাখা লামাকাজী বাজার এর সভাপতি ও সিএনজি চালিত শ্রমিক ঐক্য জোটের সভাপতি মো: সিরাজুল ইসলামের সভাপতিত্বে গোলচন্দ বাজার উপ পরিষদ রেজি: নং ২০৯৭ মো: আমির হোসেন ছমির এর পরিচালনায় সমাবেশে বক্তব্য রাখেন লামাকাজী ৭০৭ শাখা অটোরিক্সা শ্রমিক ইউনিয়নের সদস্য মো: রাহিম উদ্দিন, মো: নাছির আহমদ, আব্দুল খালিক চৌধুরী।
এ সময় উপস্হিত ছিলেন লামাকাজী উপ- পরিষদ ৭০৭ শাখার সাবেক সভাপতি মো: আব্দুছ সত্তার, প্রবীন মুরব্বী ও শ্রমিক মো: নুরুল ইসলাম।
উপস্হিত ছিলেন লামাকাজী উপ-পরিষদ রেজি: নং ৭০৭ শাখার কার্যকরি পরিষদের সদস্য খয়ের আহমদ, শামীম আহমদ, গোলাব হোসেন, সুহেল আহমদ, আরশ আলী, ও নুমান আহমদ।
অন্যান্যের মধ্যে আরো উপস্হিত ছিলেন শ্রমিক সদস্য রাশেল আহমদ, মিরাশ আলী, আং শহীদ, আং জলিল প্রমুখ।